welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

উত্তম স্মৃতির শর্তাবলি উল্লেখ করো। স্মৃতির প্রশিক্ষণ ও শিখনের সহজ উপায় সম্পর্কে লেখো।

উত্তম স্মৃতির শর্তাবলি উল্লেখ করো। স্মৃতির প্রশিক্ষণ ও শিখনের সহজ উপায় সম্পর্কে লেখো।


উত্তর:

উত্তম স্মৃতির শর্তাবলি

দীর্ঘ সময়ের জন্য ও নিখুঁতভাবে মনে রাখার কৌশলই হল উত্তম স্মৃতির শর্ত। স্মৃতির চারটি ভর আছে-অভিজ্ঞতা অর্জন, সংরক্ষণ বা ধারণ, পুনরুদ্রেক এবং প্রতাডিক্তা। এই হেরটি ভরের উৎকমের ওপরে স্মৃতির উত্তমনা হয়ে ওঠা নির্ভর করে। এর জন্য প্রয়োজন হলা

[1] অভিজ্ঞতা অর্জনে উৎকর্ষ: আগ্রহ সহকারে পাঠ্যবস্তুর অংকন শিখতে হবে। বিষয়বস্তুর দৈর্য্য অনুযায়ী আংশিক বা সাময়িকভাবে দিহিত হবে। অতিশিখন (over learning) উত্তম স্মৃতির সহায়ক।

[2] উত্তম সংরক্ষণ: উত্তম সংরক্ষণের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হল উ শিখন। এ ছাড়াও প্রয়োজন হল উত্তম মানসিক স্বাস্থ্য, প্রাকোডিক সমাজ  মাঝে মাঝে পুনরাবৃতি, স্মৃতিসহায়ক কৌশল ব্যবহার ইত্যাদি।

[3] সঠিক পুনবুস্থেক ও প্রত্যভিজ্ঞা: উপযুক্ত সময়ে ও সঠিক র পুনরুদেক এবং প্রত্যডিজার জন্য উত্তম শিখন এবং উত্তম কারক্ষণে প প্রয়োজন হয়।

স্মৃতির প্রশিক্ষণ ও শিখনের সহজ উপায় অনুশীলনের মাধ্যমে বা প্রশিক্ষণের দ্বারা স্মৃতিপত্তি বাড়ানো যায় কিনব প্রশ্নের উত্তরে বস্তু মনোবিদ মন্তব্য করেছেন যে, অনুশীলনের মাধ্যয়ের প্রশিক্ষণের সাহায্যে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায় না। স্মৃতিপত্তি বা স্মরণক্তির একষ্টি মানসিক বৃত্তি বা ধীপত্তি। তবে স্মরণক্রিয়ার কতগুলি উপ রয়েছে, যেমন-শিখন, সংরক্ষণ, পুনরুদ্রেক, প্রতাডিক্তা, স্থান-কার নির্দে ইত্যাদি। সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে এইসব উপাদানের কাজকে রাজি করা যায়। এখানে এ বিষয়ে আলোচনা করা হল-

[1] আবৃত্তি পদ্ধতি: কোনো বিষয় মুখস্থ করার সময় নীরবে পাড়ার প্রেগ্রা আবৃত্তি করে পাঠ করা অনেক ভালো।

[2] সামগ্রিক বনাম আংশিক পদ্ধতি: ছোটো একটি কবিতা সুষম করার ক্ষেত্রে রুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে পড়ার চেয়ে সামগ্রিকভাবে পার করাই ভালো।

[3] বিরতি পদ্ধতি: কোনো নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু মুখস্থ করার সময় আবে মাঝে বিরতি দিয়ে পঠনপাঠন করলে, শেখার কাজটি দ্রুত সম্পন্ন হয় এনা তা স্থায়ীও হয়।

[4] মিশ্র পদ্ধতি: খুব বড়ো কোনো বিষয়বস্তু শেখার ক্ষেতে মিশ্র পথরি অধিক কার্যকরী হয়।

[5] অর্থ অনুধাবন: কোনো বিষয়বস্তু শেখার সময় অর্থ বুঝে লেখার প্রৌ করলে তা দ্রুত মুখস্থ হয়। অর্থ না বুঝে পাঠ করলে মুখস্থ হতে অনেক বেশি সময় লাগে।

[6] বুটিন পদ্ধতি: কোনো বিষয়বস্তু শেখার সময় একটি নিদিষ্ট বুজির অনুযায়ী পাঠ অভ্যাস করলে স্মৃতির প্রসার বৃদ্ধি পায়।

[7] প্রসল বা পরিবেশ: যে নির্দিষ্ট পরিবেশে বা প্রসঙ্গে বিষয়বস্তুটি শেখা হয়েছিল, তা স্মরণ করতে পারলে বিষয়বস্তুও সহজে স্মৃতিতে আসে।

[৪] সংগঠন: কোনো বিষয়বস্তু পাঠ করার পর, পাঠের অংশগুলিকে নির্দিষ্ট রীতিতে সাজিয়ে নিয়ে আয়ত্ত করার চেষ্টা করলে, তা দ্রুত স্মৃতিতে প্রবেশ করে। স্মরণ করার সময় বিষয়গুলি সহজে মনে আসে।

[9] সুর ও ছন্দ: ছন্দ এবং সুর পঠনীয় বিষয়বস্তুকে চিত্তাকর্ষক করে তোলে। ছন্দ এবং সুরের মাধ্যমে পাঠ করলে তা খুব সহজে মুখস্থ হয় প্রয়োজনে মনে করাও যায়। এই পদ্ধতি কবিতা, নামতা প্রভৃতি স্মরণের জলা ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

[10] বিজ্ঞাপূর্ব পাই: মুমোনোর আগে কোনো বিষয়বস্তু পাঠ করে মুখস্থ করলে তা সহজে স্মৃতি থেকে বিলীন হয় না। কারণ ঘুমোনোর ফলে স্মৃতির চিকগুলো বাধাপ্রাপ্ত হয় না। ফলে পরবর্তী দিনে সেই পাঠ্য সহজে মনে করা যায়।

[11] গরীর মনোযোগ: স্মরণপত্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে গভীর মনোযোগ একাই শুরুরপূর্ণ শর্ত হিসেবে কাজ করে। গভীর মনোযোগ সহকারে কোনো বিষর পাঠ করে মুখস্থ করলে তা সহজেই স্মরণ করা যায়।

[12] রবিনসনের নিয়ম অনুসরণ : কোনো বস্তু মুখস্থ করার ক্ষেত্রে রবিনসন একটি নিয়মের কথা উল্লেখ করেছেন। এটি হল Survey-Q-3R সম্প্রতি। এক্ষেত্রে Survey হল পর্যবেক্ষণ করা.)-এর অর্থ হল Question বা প্রশ্ন করা এবং 3R চ'ল Read (পড়া), Recite (আবৃতি করা) এবং Review (পর্যালেছনা করা)। অর্থাৎ, কোনো বিষয়বস্তু প্রথমে পর্যবেক্ষণ করে নিয়ে শিক্ষার্থী যেন সেই বিষয়ে নিজে নিজে প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নগুলির উত্তর খোঁজে। এ ছাড়া আবৃত্তির মাধ্যমে পড়ার পর তা পুনরায় স্মরণ করার চেষ্টা করে, তাহলে সহজেই বিষয়বস্তুকে আয়ত করতে পারে এবং প্রয়োজনমতো শ্বশ্বরণ করতে পারে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01