welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

আগ্নেয় উদ্‌ভেদ শনাক্তকরণ (identification of igneous intrusions)

আগ্নেয় উদ্‌ভেদ শনাক্তকরণ (identification of igneous intrusions)


ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে সমস্ত প্রকার শিলার উদ্‌ভেদ লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু আগ্নেয় উদ্‌ভেদ-এর প্রকৃতি অন্যান্যদের থেকে কিছুটা আলাদা। নিম্নে কতকগুলি আগ্নেয় উদ্‌ভেদের চিত্র দেওয়া হল।

①সিল (sill):

② ডাইক (Dyke):

③ল্যাকোলিথ (Laccolith)

④লোপোলিথ (Lopolith)

⑤ ব্যাথোলিথ (Batholit):

নতি (dip):

1)শিলাস্তর বা স্তরায়ণ তল বা সম্ভেদ তল অনুভূমিক তলের সঙ্গো যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে নতি বলে।

2)স্বরায়ণ তল অনুভূমিক তলের সলো সূক্ষ্মকোণে (acute angie) মিলিত হয়। সূক্ষ্মকোণের মান-ই নতির পরিমাণ।

3)নতি শিলান্তরের অবনমন কোণের পরিমাণ ও দিক অর্থাৎ ডাল নির্দেশ করে।

4) নতি একটি ভেক্টর রাশি (পরিমাণ ও দিক বা অভিমুখ দুই-ই থাকায়) এবং পরিমাণ সর্বনিম্ন শূন্য (০) ডিগ্রি থেকে সর্বাধিক ৭০ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়। এছাড়া নতির দিক উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম হয়।

5) নতি ডিগ্রি, মিনিট ও সেকেন্ড একক দ্বারা পরিমাপ করা হয়।

6) ক্লাইনোমিটার এবং এস, রে কম্পাসের (S. Ray Compass) সাহায্যে শিলাস্তরের নতি পরিমাপ করা হয়।

7)নতি সর্বদা আয়ামের সমঝৌণিক হয়।

৪) শিলাস্তরের নতি প্রধানত দুই প্রকার। যথা- প্রকৃত নতি (true dip) ও আপাত নতি (apparent dip)।

আযাম রেখার সলো 90° কোণের দিকে অনুভূমিক তল ও শিলাস্তরের মাঝের কোণ পরিমাপ করা হলে কোণের মান সর্বাধিক হয়। এরূপ সর্বাধিক কৌণিক মানকে প্রকৃত নতি বলে। অথবা, হেলানো স্তরায়ণ তল যে দিকে সবচেয়ে বেশি ঢালু সেই দিক বরাবর অনুভূমিক তলের সঙ্গে শিলাস্তর যে সূক্ষকোণ উৎপন্ন করে তাকে প্রকৃত নতি (true dip) বলে।

হেলানো স্তরায়ণ তল যে দিকে সবচেয়ে বেশি ঢালু সেই দিক ছাড়া অথবা আয়াম রেখার সঙ্গে 90 deg কোণ ছাড়া অন্য যে কোনো দিকে অনুভূমিক তলের সঙ্গে শিলাস্তরের উৎপন্ন কোণ প্রকৃত নতির তুলনায় কম হয় এরূপ নতিকে আপাত নতি (apparent dip) বলে। আপাত নতির পরিমাণ সর্বদা প্রকৃত নতির মান অপেক্ষা কম হয়। ভূতাত্তিক প্রস্থচ্ছেদে শিলার ভঙ্গিং সাধারণত আপাত নতির সাহায্যে দেখানো হয়।

নতির পরিমাণ ও দিক নির্ণয়

নতি দুই প্রকার। যথা-

1.প্রকৃত নতি, 2.আপাত নতি,

প্রকৃত নতির পরিমাণ নির্ণয় পদ্ধতি:

① পরপর দুটি ভিন্ন মানের আয়াম রেখা খদ্মন্তন্ন ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে অঙ্কন করো।

② প্রস্থচ্ছেদ রেখাটি (section line) আয়াম রেখার সমকোণে অঙ্কন করো।

③অঙ্কিত দুটি আয়াম রেখার মাঝে সমকোণে একটি সরলরেখা অঙ্কন করো। ধরা যাক, Fig. 8.10 তে সরলরেখাটি 700 ও 600 ফুট আয়াম রেখাকে যথাক্রমে A ও B বিন্দুতে ছেদ করেছে।

④৪ বিন্দু থেকে আয়াম ববারবর নীচের দিকে মানচিত্রের স্কেল ও দুটি আয়ামের উচ্চতার ব্যবধান অনুসারে 1000') 0.1" পরিমাপ করে স্থানটি চিহ্নিত করো বিন্দুটির নাম দাও CI ( 1 ^ prime prime =

⑤তারপর AC যুক্ত করো। এখানে ∠BAC হলো ঐ শিলাস্তরের প্রকৃত নতি। ইহা চাঁদার সাহায্যে পরিমাপ করে মান পাওয়া যাবে।

প্রকৃত নতির দিক নির্ণয় পদ্ধতি:

প্রকৃত নতির দিক নির্ণয়ের জন্য ভৌগোলিক মেরুরেখার (উত্তর মেরুরেখ্যায়) সমান্তরালে এ বিন্দুর (Fig. 8.10 অনুসারে) ওপর একটি সরলরেখা অঙ্কন করো।

এরপর ঐ উত্তরমেরুর সাপেক্ষে AB রেখার কৌণিক মান (NAB) পরিমাপ করলে প্রকৃত নতির দিক (true dip direction) পরিমাপ করা যাবে।

ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে শিলাস্তরের নতি (প্রকৃত বা আপাত) দিক ও কৌণিক মান নির্দেশ করা হয়। নতির দিক whole circle bearing (W.C.B.) অথবা reduced bearing (R. B.-NOE, NOW, SOE & SOW) দিয়ে নির্দেশ করা হয়। তবে সাধারণত reduced bearing (direction & amount) দ্বারা নির্দেশ করা হয়।

আপাত নতির পরিমাণ নির্ণয় পদ্ধতি:

① ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে অঙ্কিত প্রস্থচ্ছেদ রেখা (section line) বরাবর পরপর অঙ্কিত দুটি আয়ামের মধ্যবর্তী দূরত্ব পরিমাপ করো।

② এরপর, একটি অনুভূমিক রেখার ওপর দুটি আয়ামের মধ্যবর্তী দূরত্ব পরিমাপ নিয়ে প্রতিস্থাপন করো। ধরা যাক, Fig. 8.10 তে আয়ামের মধ্যবর্তী দূরত্বের বাঁ-দিকের আয়ামের মান 700 ft (A) এবং ডানদিকের আয়ামের মান 600 ft (B')!

③ ঐ সরলরেখার ৪' বিন্দু থেকে নীচের দিকে একটি লম্ব অঙ্কন করে ৪' বিন্দু থেকে নীচের দিকে 0.1 ^ prime prime দৈর্ঘ্য কেটে নাও এবং ওই বিন্দুর নাম দাও C'। যখন মানচিত্র স্কেল 1^ prime prime = 1000' এবং দুটি আয়াম ব্যবধান 100 ft (700' - 600' = 100')

④ সবশেষে, A এর সঙ্গে C' যুক্ত করে B' * A * C' - d কোণের পরিমাণ চাঁদার সাহায্যে পরিমাপ করো। ইহাই হল শিলাস্তরের আপাত নতির পরিমাণ।

আপাত নতির দিক নির্ণয় পদ্ধতি

① উত্তর মেরুরেখার সমান্তরালে বিন্দুর ওপর একটি সরলরেখা অফকন করো।

② এরপর, ঐ মেরুরেখার সাপেক্ষে প্রস্থচ্ছেদ রেখার কেনিং মান (NAB') পরিমাপ করলে আপাত নতির দিৎ পরিমাপ করা যাবে (R.B.-NBE, NOW, SHE & SH এইভাবে আপাত নতির দিক লেখা হয়)।

আয়াম (strike):

① যে দিক বা অভিমুখে শিলার প্রকৃত নতি পাওয়া যায় সেই দিকের সঙ্গে আড়াআড়িভাবে অর্থাৎ সমকোণ নির্দেশিত দিককে আয়াম (strike) বলে।

② এটি সর্বদা নতি দিকের সঙ্গে অর্থাৎ শিলাস্তর যে দিকে হেলে থাকে তার সঙ্গে সমকোণে (90°) অবস্থান করে।

③ আর যে দিক বরাবর ভাঁজটি বিস্তৃত রয়েছে সেই দিকটিকে আয়াম দিক (direction of strike) বলে।

আয়াম রেখা (strike line):

① আয়াম বরাবর অঙ্কিত সরলরেখাকে আয়াম রেখা বলে।

② স্তরায়ণ তল ও অনুভূমিক তল যে রেখা বরাবর একে অপরকে ছেদ করে, তাকে আয়াম রেখা বা স্ট্রাইক লাইন বলে।

③চ্যুতিতল এবং অনুভূমিক তল যে রেখা বরাবর একে অন্যকে ছেদ করে, তাকে চ্যুতির আয়াম রেখা বলে।

④ ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রের ওপর সাধারণভাবে অঙ্কিত আয়াম রেখাকে বলে গঠন সমোন্নতি রেখা (structure contour)।

⑤ যখন এক একটি আয়াম রেখা বিভিন্ন উচ্চতায় স্তরায়ণ তলে এক একটি লেভেল পৃষ্ঠকে নির্দেশ করে তখন প্রতিটি আয়াম রেখাকে এক একটি স্তর সমোন্নতি রেখা (stratum contour) বলে।

আয়াম রেখার বৈশিষ্ট্য:

① ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে আয়াম রেখা সর্বদা সরলরেখার ন্যায় নির্দেশিত হয়।

② প্রতিটি আয়াম রেখা স্তরায়ণ তলের প্রকৃত নতি দিকের সঙ্গে সমকোণে (90°) অবস্থান করে।

③আয়াম রেখা দ্বারা শিলাস্তরের বিস্তার বোঝানো হয়।

④ আয়াম রেখা কিলোমিটার একক দ্বারা পরিমাপ করা হয়।

⑤ আয়াম রেখার সাহায্যে শিলাস্তরের নতির পরিমাণ ও নতির দিক নির্ণয় করা হয়।

⑥ নির্দিষ্ট মানের ব্যবধানে আয়াম রেখাগুলি অঙ্কন করা হলে এদের মধ্যবর্তী উল্লম্ব দূরত্ব একই হয়।

⑦ ভাঁজের একটি বাহুর বিভিন্ন স্তরায়ণ তলের ওপর অঙ্কিত আয়াম রেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরালে অবস্থান করে।

আয়াম রেখা (strike line) অঙ্কন পদ্ধতি:

ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে তিনটি পদ্ধতিতে আয়াম রেখা অঙ্কন করা যায়। যথা-

প্রকৃত নতির পরিমাণ ও দিক উল্লেখ থাকলে- ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে বিভিন্ন শিলাস্তরের নতির (dip) দিক এবং তার পরিমাণ যথাক্রমে তির চিহ্ন এবং তার উপর বিভিন্ন সংখ্যা লিখে দেখানো থাকলে, ওই তির যে দিক নির্দেশ করে তার সমকোণে রেখা অঙ্কন করলে সহজেই ওই স্তরের ওপর আয়াম রেখা অঙ্কন করা যায়।

ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে বিভিন্ন শিলাস্তরের নতির দিক এবং তার পরিমাণ যথাক্রমে তির চিহ্ন এবং তার উপর বিভিন্ন সংখ্যা লিখে দেখানো থাকলে তখন স্ট্রাইক লাইন টানার প্রয়োজনা হয়। কিন্তু অনেক সময় ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রে নতির পরিমাণ দিক দেখানো থাকে না। শুধুমাত্র বিভিন্ন শিলাস্তর ও সমোন্নতি দেখানো থাকে তখন নতি নির্ণয় করার জন্য স্ট্রাইক লাইন অঙ্কন করতে হয়। নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে স্ট্রাইক লাইন অঙ্কন করা হয়-

একই মানের সমোন্নতি রেখা একটি স্তরায়ণ তলকে দুবা ততোধিক বার ছেদ করলে- সর্বপ্রথম দুলি শিলাস্তরের সংযোগস্থলে একটি নির্দিষ্ট মান -এ সমোন্নতিরেখা যে দু'টি স্থানে ছেদ করছে তা নির্ণয় করতে হবে। ওই দু'টি বিন্দু একটি সরলরেখার দ্বারা যুল করলে তা একটি স্ট্রাইক লাইনকে নির্দেশ করবে। ওই স্ট্রাইক লাইনটির মান সমোন্নতিরেখার মানের সমান হবে। এখন পুনরায় লক্ষ্য করতে হবে যে, আগের ওই খাট শিলান্তরের সংযোগস্থলে আর একটি সমোন্নতিরেখা (ওটি আগের সমোন্নতি রেখার মানের ঠিক আগের বা পরের মানের হওয়া প্রয়োজন। অর্থাৎ প্রথমটি যদি 700 ফুট সমোন্নতি রেখা হয় তাহলে পরেরটিকে ৪০০ অথবা 600 ফুট এই মানের সমোন্নতি রেখা হতে হবে) কোথায় দু'টি থানে ছেদ করছে। এখন ওই দু'টি বিন্দু যোগ করলে পুনরায় অপর স্ট্রাইক লাইনটি পাওয়া যাবে, যার মান হবে দ্বিতীয় সমোন্নতি রেখাটির মানের সমান (চিত্র নং 8.11 দেখো)

একাধিক মানের সমোন্নতি রেখা একটি স্তরায়ণ তলকে মাত্র একবার করে ছেদ করলে- দু'টি শিলাস্তরের সংযগোস্থলে একটি নির্দিষ্ট মানের সমোন্নতি রেখা যদি দু'টি স্থানের পরিবর্তে একটি স্থানে ছেদ করে তাহলে স্ট্রাইক লাইন টানা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে একবার করে ছেদ করে থাকে তখন 900 এবং 700 সমোন্নতি রেখার ছেদ অংশকে একটি সরলরেখার দ্বারা যুক্ত করে মধ্যমান (midpoint) নির্ণয় করতে হবে। তারপর মাঝখানের সমোন্নতি রেখার ছেদ (৪০০) অংশ এবং মধ্যমান (midpoint)-এর সঙ্গে সরলরেখার দ্বারা যুক্ত করলে তা একটি স্ট্রাইক লাইনকে নির্দেশ করবে। ওই স্ট্রাইক লাইনটির মান মাঝের সমোন্নতিরেখার (800) মানের সমান হবে। অপর স্ট্রাইক লাইন টানার জন্য ওই মানের স্ট্রাইক লাইন-এর সমান্তরাল (parallel) করে (900 বা 700 সমোন্নতি রেখা যেখানে ছেদ করেছে) টানতে হবে। (চিত্র নং ৪.12 দেখো)

অসংগতি (unconformity):

*শিলাস্তর পরপর সজ্জিত হয়ে একটি স্তর ক্রম তৈরি করে। কিন্তু যখন ওই স্তর ক্রমে বিঘ্ন ঘটে তখন তাকে অসংগতি বা অমিল বা অননুক্রম বা অনুরূপতাহীন (unconformity) বলে।

*শিলাস্তরের যে তল বরাবর স্তরক্রমের বিঘ্ন দেখা যায় তাকে অননুক্রম তল বা অসংগতি তল (plane of unconformity) বলে। অথবা, যে তল বরাবর দুটি ভিন্ন যুগের শিলাস্তরের মধ্যে অসংগতি লক্ষ্য করা যায় অর্থাৎ যে তল ভিন্নযুগের দুটি শ্রেণির শিলাকে পৃথক করেছে তাকে অসংগতি তল (plane of unconformity) বলে।

*অবিরতভাবে বহুদিন যাবৎ সঞ্চয়ের ফলে সৃষ্ট ধারাবাহিক অনুরূপ বিভিন্ন স্তর গঠনের পর কোনো কারণে কোনো ভূতাত্ত্বিক সময়ব্যাপী সঞ্চয় কাজ বন্ধ থাকলেও ঐ সময় নগ্নীভবন কাজ বর্তমান থাকে। দীর্ঘদিন বিরতির পর নগ্নীভূত স্তরের উপর পুনরায় ধারাবাহিকভাবে স্তর গঠন শুরু হয়। এরূপ ক্ষেত্রে উভয় ধারাবাহিক স্তরের মধ্যে সাদৃশ্যতাহীন একটি সংকীর্ণ স্তর বা তল থেকে যায়। ধারাবাহিক দু'টি সদৃশ্য স্তর বিচ্ছেদকারী স্তরকে 'অমিল তল' বা 'অনুরূপতার তল' নামে অভিহিত করা হয়। দীর্ঘদিন যাবৎ নগ্নীভবনের প্রভাব থাকায় স্বাভাবিকভাবে এ তলটি অসমতল: এজন্য ভূতাত্ত্বিক প্রস্থচ্ছেদের উপর একটি আঁকাবাঁকা রেখা দ্বারা দেখানো হয়। মানচিত্রে অমিলতল বা অসংগতি বা অনুরূপতার তল সনাক্ত করা সহজ, কারণ অপেক্ষাকৃত প্রাচীন স্তরায়ণতলগুলোর সব উদ্ভেদকে ছেদ করে।

*মানচিত্রে অসংগতি তলকে রেখার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। একে অসংগতি রেখা (line of unconformity) বলে।

*অসংগতি তলের ওপরে ও নীচের শিলান্তরের মাধ অর্থাৎ নবীন ও প্রাচীন যুগের শিলাস্তরের ভঙ্গির পার্থয়া হলে তাকে কৌণিক অসংগতি (angular unconformity বলে।

*যখন কোনো ভূতাত্ত্বিক গঠনে অসংগতি একটি নবীন যুগের শিলাস্তরের পৃষ্ঠ ও প্রাচীন যুগের শিলাস্তরের পৃষ্ঠের সঙ্গে সমান্তরাল থাকে তাকে অক্রমসংগতি (dis-conformity) বলে।

*যখন কোনো ভূতাত্ত্বিক গঠনে পাতালিক আগ্নেয় শিলার (ডাইক, সিল, ব্যাথোলিথ) ওপর পাললিক শিলার স্তর সমষ্টি যে অসংগতি তৈরি করে তাকে অনৈক্য বা অমিল (non-conformity) বলে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01