welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

শিক্ষাক্ষেত্রে মূল্যায়নের কাজে রাশিবিজ্ঞানের প্রয়োগের উদ্দেশ্যগুলি উল্লেখ করো। রাশি বিজ্ঞানের কাজ কী? 5+3

শিক্ষাক্ষেত্রে মূল্যায়নের কাজে রাশিবিজ্ঞানের প্রয়োগের উদ্দেশ্যগুলি উল্লেখ করো। রাশি বিজ্ঞানের কাজ কী? 5+3


শিক্ষা ক্ষেত্রে মূল্যায়ণের কাজে রাণিবিজ্ঞাগের প্রয়োগের উদ্দেশ্য

রাশিবিস্তানে শিক্ষাক্ষেতে কখনো প্রতীকতাবে, কখনো পরোক্ষচাবে সাহায্য কার। শিক্ষার উদ্দেশ্য নির্ধারণ, পাঠক্রম ও পাঠ্যসূচি নির্ধারণ, শিক্ষা-শিখন প্রক্রিয়া, শিক্ষা প্রশাসন, মূল্যায়ন ইত্যাদি হল প্রত্যক্ষ সাহায্যের ক্ষেত্র। মূল্যায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রাশিবিজ্ঞান প্রয়োগের উদ্দেশ্যগুলি হল-

(১) প্রথাবিন্যাসে সাহায়া: তথ্যবিন্যাসে ও মন্তব্যে রাণিবিজ্ঞান সাহায্য করে। বিদ্যালয়ে পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বরগুলি বিনাভকরা হয়। তার গড় ও বিচ্যুতি নির্ণয় করে শিক্ষার্থী এবং সেই শিক্ষার্থী দল সম্পর্কে নানা মন্তব্য করা যায়, যেমন দলের মান কেমন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে পার্থক্য বেশি না কম, দলে শিক্ষার্থীদের অবস্থান ইত্যাদি।

(2) খুণগত মালের তুলনা: একই শ্রেণির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদে

হধ্যে বা একই শ্রেণির ছাত্র ও ছাত্রীদের মধ্যে বিশেষ গুণগত পার্থক্য আছে কি না তা জানতে রাশিবিজ্ঞানের সাহায্য অপরিহার্য। আপাতদৃষ্টিতে পার্থক্য থাকলেই যে প্রকৃত পার্থক্য থাকবে তা নাও হতে পারে। প্রকৃত পার্থক্য বিচার করার জন্য রাশিবিজ্ঞানের কৌশল ব্যবহার করা প্রয়োজন।

[3] অভীক্ষা প্রস্তুত: মূল্যায়ন করার জন্য যে অভীক্ষা ব্যবহার করা হয় তা তৈরি করতে রাশিবিজ্ঞানের সাহায্যে বিশেষ প্রয়োজন। অভীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ, নির্ভরযোগ্যতা, যথাথা ইত্যাদি যাচাই করার জন্য রাণিবিজ্ঞানের সাহায্য নিতে হয়।

[4] প্রাপ্ত তথ্যকে অর্থবহ করা: পর্যবেক্ষণ, সাক্ষাৎকার প্রভৃতি অ-আদর্শায়িত মূল্যায়নের কৌশলগুলি প্রয়োগ করে শিক্ষার্থী সম্পর্কে যেসব তথ্য পাওয়া যায় সেগুলিকে আরও অর্থবহ ও তাৎপর্যপূর্ণ করতে এটি আমাদের সাহায্য করে।

[5] সংশোধনমূলক শিক্ষণ: বিভিন্ন পাঠ্যবিষয়ে শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতা প্রত্যাশিত মান অনুযায়ী হয়েছে কি না, না হলে ত্রুটি কোথায়-এসব জানতে রাণিবিজ্ঞান সাহায্য করে। সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে শিক্ষার্থীদের সংশোধনমূলক শিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

(6) দুপগত তমাকে পরিমাণগত করা। নাতি সম্পর্কে সুগত তথ্য যেমন- নাস্তির বৈহিকতা, সততা মনোয়ার ইত্যাদিকে পরিমাণগত করতে এটি সম্প্রতি সহময়েছে।

অধ্যাপক বডিংট্রন রাণিবিজ্ঞানের যেসব কাজের উল্লেখ করেছেন, সেগুলি

[1] তথ্যের উপস্থাপন: বিভিন্ন তথ্যকে তুলনামূলকভাবে উপস্থাপনা করা।

[2]পরিবর্তনের কারণ অনুসন্ধান: অতীত ও বর্তমান ফলাফলের মধো তুলনা করে এর পরিবর্তনের কারণ অনুসন্ধানে সহায়তা করা।

[3] ফলাফল আলোকপাত: উবিধাং পরিবর্তনের ফলাফল সম্পর্কে আলোকপাত করা।

গিলফোর্ডের মতে রাণিবিজ্ঞান নিম্নলিখিত কারণে পুরুত্বপূর্ণ-

[1] সঠিক পথের সন্ধান: রাণিবিজ্ঞান আমাদের 'হিপ্তাভাবনা এবং পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক পথের সন্ধান দেয়।

[2] সংক্ষিপ্ত ও যুক্তিগ্রাহ্য উপম্মাপন: বিচিত্র সরাফার সংক্ষেপে, যুক্তিগ্রাহ্য উপায়ে উপস্থাপিত করতে রাণিবিজ্ঞান আমাদের উৎসাহিত করে।

[3]সিদ্ধান্ত: এটি বিডির বিষয়ে সাধারণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে।

[4] ফলাফল অনুমান: কোনো বিষয়ের সম্ভাব্য ফলাফল কী হতে পারে,রাণিবিজ্ঞান সে-বিষয়ে অনুমান করতে সাহায্য করে।

[5] উপাদান ও কারণ সম্পর্কে অভিমত: রাশিবিজ্ঞান কোনো জটিল বিষয় বা ঘটনার কতকগুলি উপাদান বা কারণ সম্পর্কে অভিমত প্রকাশে সহায়তা করে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01