welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

আয়নমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য(Characteristics of lonosphere)

আয়নমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য(Characteristics of lonosphere)


থার্মোস্ফিয়ারের নীচের অংশ 80-400 কিমির মধ্যের বায়ুমন্ডল আয়নমণ্ডল (ionosphere) নামে পরিচিত। কারণ এই অংশে মহাকাশীয় বিকিরণ (cosmic radiation) সৌর, এক্স রশ্মি (x-ray) e অতিবেগুনি রশ্মির (UV ray) বিকিরণের দ্বারা আয়নিত বায়ুস্তরে পরিণত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এখানে ঐ সমস্ত রশ্মি বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন ভেঙে বিভিন্ন ধনাত্মক (positive) আয়নে (ions) পরিণত করে (O' এবং N_{2} O^ + ) । সেইসঙ্গে উৎপন্ন হয় অসংখ্য মুক্ত ইলেকট্রন (free electron)। এই আয়নগুলির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি থাকে প্রায় 250 কিমি উচ্চতায়। ঘনত্ব প্রায় প্রতি ঘন মিটারে 1012টি ধনাত্মক আয়ন। মুক্ত ইলেকট্রনগুলি আবার অন্য আয়নীকৃত পরমাণু দ্বারা অধিকৃত হয় এবং ঐ সময় একপ্রকার বর্ধিত আলোকবর্ণ বিকিরণ করে। একে মেরুজ্যোতি (aurora) বলে। উত্তর মেরুতে দৃষ্ট এই জ্যোতিকে সুমেরু প্রভা (aurora borealis) এবং দক্ষিণমেরুতে কুমেরু প্রভা (aurora australis) বলে। তাছাড়া এই আয়নিত বায়ুস্তর থেকেই বেতার তরঙ্গগুলি প্রতিফলিত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসে এবং আমরা শুনতে পাই। এই অঞ্চলকে আবার ধর্ম অনুযায়ী কয়েকটি স্তরে ভাগ করা যায়, যথা D, E, F_{1} স্তর G 1, 1 পরপৃষ্ঠায় এদের বৈশিষ্ট্য দেওয়া হল।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01