কোনো ফলাফল পাওয়া যায়নি

    পৃথিবীপৃষ্ঠের বর্ণনায় জিওডেসির ব্যবহার (The Earth Surface)

    পৃথিবীপৃষ্ঠের বর্ণনায় জিওডেসির ব্যবহার (The Earth Surface)


    একটা কথা মনে রাখা দরকার যে পৃথিবীকে জানতে হলে পৃথিবীর তিন ধরণের আকৃতির কথা মনে রাখা প্রয়োজন।

    যেমন- Spheroid, Seoid এবং পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি।

    পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি Spheroid-এর Model দ্বারা ঠিকঠাক প্রকাশ করা যায় না। কিন্তু এর দ্বারা পৃথিবীর মাত্রিক ধারণা (Dimension) জানা যায়, যা আমরা অভিক্ষেপন বিদ্যাতে (Projection Processes) প্রয়োগ করতে পারি।

    Geoid-এর প্রসঙ্গে বলা যায় যে- ইহা পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতির সঙ্গে অনেকখানি মেলবন্ধন যুক্ত। ইহাও অভিক্ষেপ বিদ্যাতে প্রয়োগ করা যায় কিন্তু ইহা অবিশাস্য রকমের জটিল ও কঠিন। যদিও আমরা এক্ষেত্রে কোন সত্যিকারের মাত্রিক ধারণা পাই না।

    আবার, পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি (Topograph বা Terrain বা ভূমিরূপ) আবার অসীম জটিল ও Model হিসাব প্রস্তুত করা অসম্ভব ব্যাপার। চিত্রে প্রদর্শিত Sphere, Ellipsoid, Geoid, Local Sea Level যে বিভিন্ন হয় তা বেদ যায়। আবার অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ দ্বারা প্রকাশিত স্থান ও এগুলির ক্ষেত্রে ভিন্ন হয়।

    তাই GPS-এর দ্বারা GIS-এর জন্য Data Collection-এর সময় ইতার Base জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিচ বিভিন্ন Model-গুলি দিক নির্দেশ, সমীক্ষা ও মানচিত্র প্রস্তুতিতে বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়।



    নবীনতর পূর্বতন

    نموذج الاتصال